DOES EATING TAMARIND HAVE ANY BENEFITS?
তেঁতুল খাওয়ার কি কোনো উপকারিতা আছে ?
Melanesian Papeda/তেঁতুল |
DOES EATING TAMARIND HAVE ANY BENEFITS?
Tamaind has many benefits. There are disadvantages as well.
Scientific name of tamarind
Tamarind is a favorite fruit of many people. The scientific name of Tamarind is (Tamarindus Indica).
English name of tamarind:
The English name of tamarind is (Melanesian Papeda). It is a granulated fruit. The fruit is covered with water by a special coating. It can be eaten raw as well as cooked. That is why tamarind is a popular fruit in our country.
Benefits of Tamarind:
Increases digestive energy in the body.Tamarind helps to increase digestive energy in our body. Due to which we can get rid of problems like stomach ache, gastric, diarrhea.
To relieve constipation:Regularly playing tamarind can get rid of problems like constipation in our body.
Relieves abdominal pain:The bark of the tamarind tree helps to relieve stomach pain in our body. So those who have this problem can eat processed tamarind bark or bark.
Diabetes control:Eating tamarind seeds helps to reduce the amount of sugar in our body. Regular consumption of tamarind seeds plays a role in curing diabetic diseases in our body. On the other hand, it plays an effective role in curing diabetes in the body of diabetic patients. A lot of it comes under the control of diabetic diseases.
So those who have diabetic problems can eat tamarind seeds to control their disease.
Role in weight control:Tamarind is completely fat free. As well as controlling the level of sugar in tamarind, tamarind helps to reduce the level of weight in our body.
Effective in preventing cancer:Tamarind contains antioxidants. Which plays a role in preventing the germs of our human cancer. Tamarind plays a very effective role in preventing cancer in the body.
Healing various wounds:The leaves and bark of the tamarind tree contain intense antiseptics. Which plays an effective role in healing various types of wounds in our body.
To increase the radiance of the skin:Tamarind helps to increase the radiance of our skin. At the same time it protects the skin from the harmful ultraviolet rays of sunlight.
Ulcer prevention:Regular consumption of tamarind seed powder plays a role in preventing ulcers in our body.
To keep the heart healthy:Tamarind helps to reduce the effects of cholesterol present in our body. Due to which our heart stays healthy.
Role in the prevention of cold and cough:As a result of eating tamarind regularly, tab plays a role in preventing cold and cough in our body.
Allergy prevention:Tamarind plays a role in preventing various types of allergies in our body.
Provide liver protection:Regular consumption of tamarind protects our liver. As a result, it is possible to prevent various diseases of the liver.
Tamarind lowers blood cholesterol.
Reduces body fat.
If there is gas in the stomach, it is better to drink tamarind juice.
There is no harm in playing tamarind. However, playing more can lower blood pressure. However, if you eat at least 25 grams of tamarind without seeds and fiber without salt and sweets every day, blood pressure and diabetes can be controlled.
Many people have a misconception that playing tamarind reduces sex, but playing tamarind regularly removes excess fat from the body and increases sex.
Ripe tamarind is expectorant and antiseptic, increases appetite and warms.
If there is a thin stool after eating tamarind, then it is understood that tamarind is working well in the body. Of course, there will not be more than one thin toilet. Fat melts out with thin stools. Even if it is not a thin toilet, it will be beneficial.
If a person walks fast for one hour regularly every day and eats at least 25 grams of tamarind, then his walk will not be blocked. It is better to eat tamarind on a full stomach.
Disadvantages of tamarind:
In addition to the benefits, tamarind has several disadvantages. Let's not know about the disadvantages of tamarind
Increases bleeding in the body:
In many cases, if you take certain medications such as anti-platelet drugs, oispirin, etc., for any reason, as well as taking tamarind increases bleeding in the body.
Low glucose levels:
Excessive tamarind consumption lowers blood glucose levels. As a result, many people are more likely to develop hypoglycemia.
Increased levels of allergies in the body:
Many times eating extra tamarind increases the allergies in our body. Many times those allergies cause various types of wounds.
Weight loss:
Excessive consumption of tamarind can reduce body weight.
Tooth decay:
Eating too much tamarind also destroys tooth enamel. As a result, teeth are damaged. Problems like tooth decay occur.
Pitholi problem:
Excessive tamarind consumption causes gallbladder problems in our body. This problem helps many to have gallstones.
Jaundice:
Playing extra tamarind can cause problems like jaundice.
Increases the amount of acid in the body:
Tamarind is rich in acetic acid. Which helps in increasing the amount of acid in the body as a result of eating.
Nothing extra is good. Everything in this world has its advantages as well as its disadvantages. Tamarind is no exception. Yet we will take the good side of the tamarind and reject the bad side.
*If you benefit from using our information, then it is in our best interest.
We are always ready to provide you with information or solutions*
BANGLA VERSION
তেঁতুল খাওয়ার কি কোনো উপকারিতা আছে ?
তেতুলের অনেক উপকারিতা আছে । পাশাপাশি অপকারিতা ও রয়েছে ।
তেঁতুলর বৈজ্ঞানিক নাম
তেঁতুলের ইংরেজি নামঃ
শরীরে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে:তেঁতুল আমাদের শরীরে হজম শক্তি বাড়তে সাহায্য করে। যার কারণে আমাদের পেটের পীড়া, গ্যাস্ট্রিক, ডাইরেরিয়ার মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারি।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে :নিয়মিত তেতুল খেলে আমাদের শরীরে কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
পেটের ব্যাথা দূর করে :তেঁতুল গাছের ছাল বা বাকল আমাদের শরীরে পেটের ব্যাথা দূর করতে সাহায্য করে। তাই যাদের এই সমস্যাটি রয়েছে তারা প্রক্রিয়াকরণ খেয়ে নিতে পারেন তেঁতুল গাছ ছাল বা বাকল।
বহুমূত্র রোগ নিয়ন্ত্রণ:তেঁতুলের বীজ খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরে চিনির পরিমান কমাতে সাহায্য করে। নিয়মিত তেঁতুলের বীজে খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরে ডায়বেটিক রোগ নিরাময় করতে ভূমিকা পালন করে। অন্যদিক ডায়বেটিক আক্রান্ত রোগীদের শরীরে সুগার নিরাময়ে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। এর অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আসে ডায়বেটিক রোগ।
তাই যারা ডায়বেটিক সমস্যায় আক্রান্ত তাদের রোগটি নিয়ন্ত্রণে খেতে পারেন তেঁতুলের বীজ।
ওজন নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা পালনতেঁতুল সম্পূন ফ্যাট ফ্রি। পাশাপাশি তেঁতুল সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে বিধায় তেঁতুল আমাদের শরীরে ওজনের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
ক্যান্সার প্রতিরোধে কার্যকরী:তেঁতুলে রয়েছে এন্টি অক্সিডেন্ট। যা আমাদের মানব ক্যান্সার এর জীবাণু প্রতিরোধে ভূমিকা পালন করে। তেতুলের ফলে শরীরে ক্যান্সার প্রতিরোধে বেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করে।
বিভিন্ন ক্ষত নিরাময়ে:তেঁতুল গাছের পাতা এবং ছালে রয়েছে তীব্র পরিমানে এন্টি সেপটিক। যা আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরণের ক্ষত নিরাময়ে কার্যকর ভূমিকা পালন করে।
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতেঃতেঁতুল আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। সেই সাথে ত্বককে সূর্যের আলোর ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মির হাত থেকে ত্বককে সুরক্ষা প্রদান করে।
আলসার প্রতিরোধে:নিয়মিত তেতুলের বীজ গুঁড়ো করে নিয়মিত খেলে আমাদের শরীরে আলসার প্রতিরোধ করতে ভূমিকা পালন করে।
হার্ট সু্স্থ রাখতে :তেঁতুল আমাদের শরীরে বিদ্যমান কোলেস্টেরল এর প্রভাব কমাতে সাহায্য করে। যার কারণে আমাদের হার্ট সুস্থ থাকে।
সর্দি-কাশি প্রতিরোধে ভূমিকা পালন:নিয়মিত তেঁতুল খাওয়ার ফলে ট্যাবআমাদের শরীরে সর্দি কাশি প্রতিরোধের ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করে।
এলার্জি প্রতিরোধে:আমাদের শরীরে নানা ধরনের এলার্জি প্রতিরোধে ভূমিকা পালন করে থাকে তেঁতুল।
লিভারের সুরক্ষা প্রদান:নিয়মিত তেঁতুল খাওয়ার ফলে আমাদের লিভার সুরক্ষিত থাকে। ফলে লিভারের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়।
তেঁতুল রক্তের কোলেস্টেরল কমায় ।
দেহের মেদভুঁড়ি কমায়।
পেটে গ্যাস হলে তেঁতুলের শরবত খেলে ভালো হয়।
তেঁতুল খেলে কোনো ক্ষতি হয় না। তবে বেশি খেলে রক্তের চাপ কমে যেতে পারে। তবে প্রতিদিন কমপক্ষে বীজ ছাড়া আঁশসহ ২৫ গ্রাম তেঁতুল লবণ ও মিষ্টি ছাড়া ভক্ষণ করলে ব্লাড প্রেসার ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
অনেকেরই ভ্রান্ত ধারণা আছে তেঁতুল খেলে সেক্স কমে যায়, কিন্তু নিয়মিত তেঁতুল খেলে শরীর থেকে অতিরিক্ত ফ্যাট বের হয়ে সেক্স আরো বাড়িয়ে দেয়।
পাকা তেঁতুল কফ ও বায়ুনাশক, খিদে বাড়ায় ও উষ্ণবীর্য হয়।
তেঁতুল খাওয়ার পরে যদি পাতলা পায়খানা হয় তাহলে বোঝা যাবে তেঁতুল শরীরে ভাল কাজ করছে। অবশ্য একবারের বেশী পাতলা পায়খানা হবে না। পাতলা পায়খানার সাথে ফ্যাট গলে বের হয়ে যায়। পাতলা পাযখানা না হলেও উপকার হবে।
যদি কেউ প্রতিদিন নিয়মিত এক ঘন্টা দ্রুত হাটে ও কমপক্ষে ২৫ গ্রাম করে তেঁতুল খায়, তাহলে তার হাটে ব্লক হতে পারবে না। তেঁতুল ভরাপেটে খাওয়াই ভাল।
একটি টকজাতীয় ফল হিসেবে অনেকের কাছেই বেশ পছন্দের হল তেঁতুল। তেঁতুলের বৈজ্ঞানিক নাম হলো ( Tamarindus Indica )
তেঁতুলের ইংরেজি নাম হলো ( Melanesian Papeda ) । এটি একটি দানা যুক্ত ফল। বিশেষ আবরণের খোসা দ্বারা পানি আবৃত থাকে এই ফলটির। এটি কাঁচা অবস্থায় যেমন খাওয়া যায় ঠিক তেমনি এটি পাকা অবস্থায় ভালো খাওয়া যায়। তাই আমাদের দেশের ছোট বড় সকলের কাছে জনপ্রিয় একটি ফল হল তেঁতুল।
তেঁতুলের অপকারিতাঃ
উপকারিতার পাশাপাশি তেতুলের বেশ কিছু অপকারিতা রয়েছে। চলুন জেনে নেই তেঁতুলের অপকারিতা সম্পর্কে:
*আপনি যদি আমাদের তথ্য ব্যবহার করে উপকৃত হন, তাহলে এটিই আমাদের স্বার্থকতা ।
আমরা সবসময় আপনাকে তথ্য বা সমাধান দিতে প্রস্তুত*
0 মন্তব্যসমূহ