কে আমার কথা একটু হতবাক হলেন! আমার কথাগুলো এরকমই কারণ কি জানেন?
ধীরে ধীরে আমাদের এই ঢাকা শহরের পাশাপাশি পুরো বাংলাদেশটাই বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়ছে।
বাংলাদেশে কিশোর গ্যাং একটি সামাজিক সমস্যা যা সম্প্রতি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসাবে উঠেছে। এটি একটি পরিষেবা যা সামাজিক সাংঘাতিকতা, অবৈধ অংশ এবং অবৈধ মানবাধিকারের উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।
কিশোর গ্যাং কোনো নির্দিষ্ট বয়সের কোনো সদস্যদের সম্প্রতি বয়সের অসম্মানজনক কাজে লিপ্ত হওয়ার জন্য গঠিত হয়। এই গ্যাং সাধারণত শিক্ষার্থী, কর্মচারী, শ্রমিক বা অসংস্কৃত প্রতিষ্ঠানের নিবাসী থেকে গঠিত হতে পারে।
এই গ্যাং সাধারণত বিভিন্ন অসম্মানজনক কাজে লিপ্ত হওয়ার জন্য পরিচিত হয়, যেমন: নারী নির্যাতন, ধর্ষণ, হত্যা, অবৈধ হিসেবে নষ্ট করা, অত্যাচার ইত্যাদি।
কিশোর গ্যাং সম্প্রতি বাংলাদেশে সম্প্রতি বিস্তৃত অবস্থায় তীব্র চিন্তা ও আলোচনা সৃষ্টি করেছে। সরকার, সমাজ, এবং সংস্থাগুলি এই সমস্যা নিষ্পত্তির জন্য সক্রিয় হওয়ার চেষ্টা করছে। প্রশাসনিক এবং আইন প্রশাসন দুই দিক থেকে এই সমস্যার সমাধানে ব্যবহৃত হচ্ছে। এছাড়াও, সামাজিক সংস্থাগুলি এই বিষয়ে চেতনা সৃষ্টি করার জন্য সক্রিয় হচ্ছে এবং পরামর্শ এবং সহায়তা প্রদান করছে।
এই সমস্যা সমাধানের জন্য সকলের একমত হওয়া প্রয়োজন যাতে বাংলাদেশের যুবজনের জন্য একটি নিরাপদ ও আনন্দমূলক সমাজ গঠন করা যায়।
একটা শহরে একটা অঞ্চলে কিংবা একটা গ্রামাঞ্চলে যখন কিশোর গ্যাং এর উৎপাত বাড়তে থাকে, তখন ওই শহর কিংবা গ্রাম এর সমাজের মেরুদন্ডের নীতি ভেঙ্গে যায়।
জাতি গঠন করতে হলে সেই জাতির শিক্ষার শুরুটা পরিবার থেকেই শুরু করতে হবে। পরিবারের মানুষের মাঝে যদি মায়া, মমতা, পরোপকারী, সহযোগী মনোভাব, হিংস্রতা বিসর্জন দেওয়া; এই সকল বিষয় থাকে তবেই একটা শিশু বা কিশোর নিজের মাঝে এই গুন গুলো সংযোগ স্থাপন করতে পারে ।
0 মন্তব্যসমূহ